গ্রামীন অবকাঠামোতে বাল্য বিবাহ একটি সামাজিক ব্যাধি। গ্রামে এই সমস্যাটা বেশী হয়। ১২-১৩ বছরের মেয়েকে ১৮ বছর বানিয়ে দাও, নইলে মোবাইলে নানান রকম হুমকি,ধমকি। হয়তবা মাঝে মধ্যে রাস্তা ঘাটে শোনা যায় অসম্মান/আপত্তিকর জনক কথা। কর্মকর্তার বিরুদ্ধে, যে কিনা ১৩ বছরের মেয়েকে ১৮ বছর বানিয়ে দেয়নি।সব মিলিয়ে কাজটা চালিয়ে যাওয়া বেশ কঠিন দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার পক্ষে।তাইতো সবার একান্ত সহযোগিতা প্রয়োজন। তাছারা এই সামাজিক ব্যাধি কোন ভাবেই দূর করা সম্ভব নয়। এটা অবশ্যই আমাদের সমূলে রোধ করতে হবে। কেননা, আমরা মাতৃ মৃত্তুর কথা বলি, শিশু মৃত্যুর কথা বলি, নারী নির্যাতনের কথা বলি, সংসারে অশান্তির কথা বলি, সব কিছুই আসে বাল্য বিবাহ থেকে। কারন ১২-১৩ বছরের একটি মেয়ে সি নিজেই একজন শিশু, সে কি করে একজন স্বামীকে,শশুরকে,ননদ বা শাশুরীকে অথবা আর একটা শিশুকে ম্যানেজ করবে প্রশ্ন রইল আমার আপনাদের সবার কাছে।আবার যদি বলি এই শিশুটিই বা কিভাবে আরেকটি শিশু জন্ম দিবে...??? আমরা কবে বুঝব যে, একটি ছোট্র মেয়েকে বিয়ে দেয়া মানে হচ্ছে তাকে জবাই করার সমান। সচেতনতায়:ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র। সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদ,কালকিনি, মাদারীপুর।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস